১। সামাজিক বনায়নের মাধ্যমে আত্ন সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে দুঃস্থ অসহায় স্বামী পরিত্যক্ত গরীব ভুমিহীন প্রান্তিক চাষী এবং অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে উপকারভোগী সদস্য নির্বাচন করা হয়।
২। উপকারভোগী সমিতি নির্বাচনের পর সমিতি নির্দিষ্ট বিধানাবলী দ্বারা পরিচালিত হয়।
৩। জনসাধারনের মাঝে বৃক্ষ রোপনের প্রয়োজনীয়তা ও সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রচারনা চালানো হয়।
৪। সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী বিবিদ প্রজাতির চারা উত্তোলন জনসাধারন/প্রতিষ্ঠানের মাঝে বিক্রয় বিতরন করা হয়।
৫। বাঁধ, সংযোগ সড়ক, সওজ সড়ক, এলজিইডির সড়কে নিদিষ্ট বিধিমালা অনুযায়ী বনায়নের মাধ্যমে বনজ সম্পদ বৃদ্ধি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা হয়।
৬। বাগান সৃজনের পর নির্বাচিত উপকারভোগী সদস্য ও অন্যান্য সংস্থার মাঝে নিম্নোক্ত হারে লভ্যাংশ বন্টনের চুক্তিনামা সম্পাদন করা হয়।
ক। উপকারভোগী সমিতি = ৫৫%
খ। ভুমি মালিক সংস্থার = ২০%
গ। ইউনিয়ন পরিষদ = ৫%
ঘ। বন বিভাগ = ১০%
ঙ। টিএফএফ ফান্ড = ১০%
মোট = ১০০%
৭। সৃজিত বাগান মেয়াদান্তে বিধি মোতাবেক কর্তন ও সম্পৃক্ত উপকারভোগী সদস্যদের নির্ধারিত হারে লভ্যাংশ বন্টনের ব্যবস্থা করা হয়।
৮। বৃক্ষ রোপনে বিশেষ অবদানের জন্য মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর জাতীয় পুরষ্কারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস